ও মাগো……… মরে গেলাম……মরে গেলাম…আমার নাম মহুয়া, বয়স ২৮ বছর, ঢাকায় থাকি। আমি বিবাহিতা, স্বামী বিদেশে থাকে। কয়েক বছর আগে আমার জোবনে একটা ঘটনা ঘটে যায়। বলা যায় ঐ ঘটনার পর থেকেই আমার জীবনের নতুন একটা অধ্যায় শুরু হয়েছে।আমার স্বামীর অফিসের বস একদিন আমাকে ফোন করে বললেন যে আমার স্বামী আমার জন্য কিছু জিনিস পাঠিয়েছে। তার বাসা থেকে সেগুলো নিয়ে আসতে। আমি পরদিন বসের বাসায় গেলাম। আমি সাধারনত বাসার বাইরে গেলে সাজগোজ করে যাই। সেদিনও বেশ সেজে বের হয়েছি। আমার পরনে একটা পাতলা সিল্কের শাড়ি। সাথে হাতাকাটা টাইট ব্লাউজ, খোলা পিঠ। আমি নাভির নিচে শাড়ি পরি। তাই যথারীতি নাভি বের করা। নাভির গর্তে একটা রিং লাগিয়েছি।ওহ্হ্হ্……একটা বলি। বসের স্ত্রীও বিদেশ থাকে। সেটা অবশ্য আমি পরে জেনেছি। জানলে এভাবে হুটকরে একা বসে বাসায় যেতাম না।যাইহোক স্বামীর বস জিনিস দেওয়ার নাম করে আমাকে তার বেডরুমে নিয়ে গেলেন। আমাকে বিছানায় বসিয়ে একটা প্যাকেট আমারহাতে ধরিয়ে দিলেন।-“দেখো তো……কেমন হয়েছে……?”বস হঠাৎ আমারপাশে বসে পড়লেন।অস্বস্তি লাগলেও তাকে কিছু বলার সাহস পেলাম না।হাজার হোক তিনি আমার স্বামীর বস। তিনি অনেক ক্ষমতাশালী মানুষ। রেগে গেলে আমার স্বামীর চাকরি চলে যেতে পারে।কিছুক্ষন পর আমি কিছু বুঝে ওঠার আগেইতিনি আমার গালে ঠোট ঘষতে শুরুকরলেন।আমি তাকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দিলাম।-“কি করছেন এসব………?”- “আহ্হ্হ্…… চুপথাকো তো………”আমি বিছানা থেকে উঠতে গেলাম।তিনি ঝট্ করে আমার শাড়ির আচল ধরে ফেললেন। তারপর বিছানার পাশে রাখা সিডি প্লেয়ারটা চালুকরে দিলেন। আমার শাড়ির আচল তারহাতে। আমি তারসাথে ধস্তাধস্তি শুরুকরে দিলাম।- “প্লিজ…… প্লিজ……আমাকে ছাড়েন………”- “উহুঃ……সেটা তো হবে না সুন্দরী।তোমাকে যখন পেয়েছি, তোমারশরীরের স্বাদ না নিয়ে কিছুতেইতোমাকে ছাড়বো না।”তিনি শাড়ি ধরে টেনে টেনে আমাকে তারকাছে নিলেন। তারপরধাক্কা দিয়ে আমাকে বিছানায়ফেলে দিলান। ক্ষুধার্ত বাঘেরমতো আমার উপর ঝাপিয়ে পড়লেন।জোরে আমার গলায় কামড় বসালেন।আমি উহ্হ্… করে কঁকিয়ে উঠলাম।তিনি যেন তাতে আরও মজা পেয়ে গেলেন।হ্যাচকা টানে আমার শরীর থেকে শাড়িটা খুলে ফেললেন।কয়েকটা টান মেরে ফরফরকরে ব্লাউজ ছিড়ে ফেললেন। দড়ি দিয়ে আমার দুইহাত পিছমোড়া করে বেধে ফেললেন।তারপরটানাটানি করে ব্রা প্যান্টিওছিড়ে ফেললেন। আমি মুহুর্তের মধ্যেই
Post a Comment